সুনামগঞ্জ , বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ , ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
আজ সশস্ত্র বাহিনী দিবস পলাশ ইউপি চেয়ারম্যান সোহেল আহমদ কারাগারে মুজিববর্ষ উদযাপনে খরচ ১২৬১ কোটি টাকা পুলিশের নতুন আইজিপি বাহারুল আলম লাখে ২০ হাজার টাকা ঘুষ দিতে হয় শিক্ষা কর্মকর্তাকে জামালগঞ্জে অগ্নিকান্ডে দুটি বসতঘর পুড়ে ছাই ধর্মপাশায় আসামি গ্রেফতার শহরে ফুটপাত দখল করে দোকানপাট: যানজটে জনভোগান্তি পিকনিক স্পটে দুর্বৃত্তদের হামলা ও ভাঙচুর ৭০ লাখ টাকার চোরাই পণ্য জব্দ তুমি যে চেয়ে আছ আকাশ ভরে আ.লীগের সঙ্গে কোনো সমঝোতা নেই : প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব জামালগঞ্জে এক পরিবারের ৩ বসতঘর পুড়ে ছাই ব্যাংকের সব শাখায় ১, ২ ও ৫ টাকার কয়েন লেনদেনের নির্দেশ সাবেক খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে সারদায় প্রশিক্ষণরত আরও তিন এসআইকে অব্যাহতি আ.লীগের পুনর্বাসনে চেষ্টাকারীরা গণশত্রু হিসেবে চিহ্নিত হবে : হাসনাত আবদুল্লাহ খেলাপি আদায়ে অর্থ ঋণ আদালতকে সক্রিয় করছে সরকার সংস্কার শেষে নির্বাচন কোনো যৌক্তিক কথা নয় : মঈন খান ফোকাস এখন একটাই- নির্বাচন : মির্জা ফখরুল

টিউবওয়েল দেয়ার নামে টাকা আত্মসাতের পাঁয়তারা ইউপি চেয়ারম্যানের

  • আপলোড সময় : ১২-০৯-২০২৪ ১১:৪৯:১৭ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১২-০৯-২০২৪ ১১:৫১:৫৪ পূর্বাহ্ন
টিউবওয়েল দেয়ার নামে টাকা আত্মসাতের পাঁয়তারা ইউপি চেয়ারম্যানের জামালগঞ্জ সদর ইউপি চেয়ারম্যান মো কামাল হোসেন
জামালগঞ্জ (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি:: সুনামগঞ্জের জামালগঞ্জে টিউবওয়েল দেয়ার নামে টাকা আত্মসাৎ করার পাঁয়তারার অভিযোগ উঠেছে এক ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে। বুধবার সকালে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর অভিযোগটি দায়ের করেন উপজেলার সদর ইউনিয়নের মুসলিম কদমতলী গ্রামের জিন্নত আলীর ছেলে মো. আব্দুল আউয়াল মিয়া। লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানাযায়, দীর্ঘদিন যাবত সুপেয় পানির সংকটে ভুগছিলেন আব্দুল আউয়াল। গত প্রায় এক বছর পূর্বে সদর ইউপি চেয়ারম্যান মো. কামাল হোসেনকে তার বাড়িতে অনুষ্ঠানে দাওয়াত দিলে সেখানে গিয়ে সুপেয় পানির সংকট দেখতে পান চেয়ারম্যান। পরে ওইসময় চেয়ারম্যানের নিকট একটি সাবমারসিবল টিউবওয়েল দাবি করেন আব্দুল আউয়াল। এতে ইউপি চেয়ারম্যান কামাল হোসেন সরকারি ভাবে দিতে পারবে বলে আশ্বাস দেন আব্দুল আউয়ালকে। তবে ৩০ হাজার টাকা সরকারি খরচ আছে বলে চেয়ারম্যান জানান। এতে আব্দুল আউয়াল টাকা দিতে স্বীকৃতি জানানোর পাশাপাশি নগদ ১০ হাজার টাকা দিয়ে দেন। বাকি ২০ হাজার টাকা টিউবওয়েল আসলে পরে জমা দিবে। পরে আব্দুল আউয়ালকে টিউবওয়েলের জন্য ২ মাস অপেক্ষা করতে বলেন চেয়ারম্যান। এতে ২ মাস পেরিয়ে ১ বছর অতিবাহিত হলেও টিউবওয়েল না পেয়ে বারবার চেয়ারম্যানের শরণাপন্ন হচ্ছেন আবদুল আউয়াল। এতে চেয়ারম্যানের ভূমিকা টিউবওয়েল না দিয়ে টাকা আত্মসাৎ করার পায়তারা মনে হচ্ছে বলে আব্দুল আউয়াল তদন্ত সাপেক্ষে উপজেলা প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করে একটি অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযুক্ত ইউপি চেয়ারম্যান কামাল হোসেন বলেন, আমি অভিযোগকারীকে চিনিনা। তবে ইউপি সদস্যের মাধ্যমে ১০ হাজার টাকা দিয়েছিল একজন। টাকাটা সময়মতো না দেয়ার কারনে তাকে টিউবওয়েল দিতে পারিনি। তবে আবার আসলে তাকে দিবো আমি বলেছি। অথবা সে টাকা ফেরত নিতে চাইলে তাকে টাকা দিয়ে দেয়া হবে। এব্যাপারে জামালগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুশফিকীন নূর জানান, অভিযোগটি পেয়েছি, তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।

নিউজটি আপডেট করেছেন : SunamKantha

কমেন্ট বক্স